Today marks the 10th anniversary of the Charlie Hebdo murders, an attack not just on human lives but on secularism and free speech itself/ আজ চার্লি হেবডো হত্যাকাণ্ডের ১০ম বার্ষিকী, যা শুধু মানুষের জীবনের ওপরই নয়, বরং ধর্মনিরপেক্ষতা এবং বাকস্বাধীনতার ওপরও আক্রমণ ছিল।

France’s secularism, known as laïcité (pronounced "lie-ee-see-tay"), is one of the strictest forms of secularism in the Western world. It enforces a strong separation between religion and the state, creating a society where free speech is deeply valued, even when it includes offensive satire or caricatures. This connection between secularism and free speech is central to French identity, allowing criticism of ideas, religions, and ideologies without fear of government interference.

However, the principle of free speech has its critics. While it's valid to debate whether mocking someone’s faith with offensive satires is ethical, responding with violence is never justified. As Voltaire famously said, “I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it.”

This principle of free speech was tragically tested 10 years ago today in 2015, when Islamists with immigrant backgrounds—Muslims who live in France knowing its strong secular values—attacked Charlie Hebdo, a satirical magazine, killing 15 staff members for publishing caricatures of the Prophet Muhammad.

Importantly, Charlie Hebdo targets all groups equally—satirizing Christians, Hindus, political ideologies and more. Yet no other group has ever responded with such deadly violence.

Translation:

ফ্রান্সের ধর্মনিরপেক্ষতা, laïcité (উচ্চারণ "লাই-ই-সি-টেই") নামে পরিচিত, পশ্চিমা বিশ্বের অন্যতম কঠোর ধর্মনিরপেক্ষ নীতি। এটি ধর্ম ও রাষ্ট্রের মধ্যে শক্তিশালী বিভাজন প্রতিষ্ঠা করে, এমন একটি সমাজ গড়ে তোলে যেখানে বাকস্বাধীনতাকে গভীরভাবে মূল্য দেওয়া হয়, এমনকি তা আপত্তিকর ব্যঙ্গচিত্র বা বিদ্রূপচিত্র অন্তর্ভুক্ত করলেও। ধর্মনিরপেক্ষতা এবং বাকস্বাধীনতার এই সংযোগ ফরাসি পরিচয়ের কেন্দ্রে রয়েছে, যা ধারণা, ধর্ম এবং মতাদর্শ সমালোচনার স্বাধীনতাকে সরকারি হস্তক্ষেপের ভয়ে নয় বরং স্বাধীনভাবে পালন করতে দেয়।

তবে, বাকস্বাধীনতার এই নীতির সমালোচকরাও রয়েছে। আপত্তিকর ব্যঙ্গচিত্রের মাধ্যমে কারও ধর্মবিশ্বাস নিয়ে মশকরা করা নৈতিক কিনা তা নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে। কিন্তু এই ধরনের প্রকাশের জবাবে সহিংসতা কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়। ভলতেয়ারের বিখ্যাত উক্তি, “আমি তোমার কথার সাথে দ্বিমত পোষণ করি, কিন্তু তোমার বলার অধিকারের জন্য আমি জীবন দিতে প্রস্তুত,” এই নীতিকে যথার্থভাবে তুলে ধরে।

এই বাকস্বাধীনতার নীতি ২০১৫ সালে আজ থেকে দশ বছর আগে ভয়াবহভাবে পরীক্ষা করা হয়েছিল, যখন ইসলামপন্থীরা—যারা ফ্রান্সে বসবাস করতেন এবং এর কঠোর ধর্মনিরপেক্ষ মূল্যবোধ সম্পর্কে জানতেন—ব্যঙ্গাত্মক ম্যাগাজিন চার্লি হেবডো-তে আক্রমণ চালায়। তারা নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর বিদ্রূপচিত্র প্রকাশের জন্য ম্যাগাজিনটির ১৫ জন কর্মীকে হত্যা করে।

গুরুত্বপূর্ণভাবে, চার্লি হেবডো সব গোষ্ঠীকেই সমানভাবে লক্ষ্যবস্তু করে—খ্রিস্টান, হিন্দু, রাজনৈতিক মতাদর্শ এবং আরও অনেক কিছু নিয়ে ব্যঙ্গ করে। তবুও, অন্য কোনো গোষ্ঠী এমন মারাত্মক সহিংসতার মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া জানায়নি।

If you'd like to learn more about French laïcité, here’s an article:

https://www.economist.com/the-economist-explains/2020/11/23/what-is-french-laicite

To understand the context behind Charlie Hebdo's satirical comics, with English translations, check out this article:

https://www.vox.com/2015/1/7/7507883/charlie-hebdo-explained-covers

Disclaimer: This post doesn't target or hate any group, nor does it glorify or endorse violence. It aims to provide factual context about laïcité and the Charlie Hebdo attack while encouraging respectful and thoughtful discussion.